কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র আট কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত এই চৌফলদন্ডী সড়কটি। কক্সবাজার থেকে এখানে আসতে পারবেন সিএনজিম বাস বা রিক্সাযোগে সময় লাগবে পনের থেকে বিশ মিনিট। এই শড়কটি কক্সবাজার শহড় থেকে শুরু হয়ে ঈদগাঁও পর্যন্ত বিস্তৃত যার মোট দৈর্ঘ্য আঠার কিলোমিটার।
সড়কের দু পাশে রয়েছে লবন চাষের মাঠ আবার বর্ষার সময় এই লবন চাষের মাঠকে তৈরি করা হয় চিংড়ি চাষের ঘের হিসেবে। এই চৌফলদন্ডী সড়কের দুই পাশে রয়েছে এরকম অনেক চিংড়ি এবং কাকড়া চাষের ঘের। চৌফলদন্ডী সড়কের এগার কিলোমিটার উত্তরে এগিয়ে দেখা মিলবে চৌফলদন্ডী সেতু, এই সেতুর উপর দাড়িয়ে দেখতে পাবেন বাঁকখালী নদীর অপর পাশের মহেশখলী আদিনাথ এর মৈনাক পাহাড়। এই স্থানটির অপরুপ সৌন্দ্যর্য সত্যিই মনোমুগ্ধকর। চৌফলদন্ডী সেতুর প্রান্তে প্রতিদিন পাওয়া যায় বাঁকখালী নদীর মোহনা থেকে আহরিত না না প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ। দামে কিছুটা সস্তা হওয়ায় কক্সবাজার সহ দুর দুরান্ত থেকে অনেকেই ছুটে আসেন এখানে তরতাজা মাছের সন্ধানে। তো বন্ধুরা চলুন আমরাও উপোভোগ করি এই বাঁকখালী নদী তীরের চৌফলদন্ডী সড়কের অপার সৌন্দর্য্য।
Facebook Twitter Pinterest Linkedin Reddit Tumblr Mix Wix Wordpress
মাধবপুর লেক পেঁচার দ্বীপ শাপলা বিল চা কন্যা ভাসমান বাজার